• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

একদিনের দুর্গার আরাধনায় মাতে পেলের দেশ

সাও পাওলো, ২৭ সেপ্টেম্বর– বাংলায় দুর্গাপুজো ষষ্ঠী থেকে দশমী ধরা হলেও এখন যেখানে কথা বলছি সেখানে দুর্গাপুরো দশমীর পর অথচ লক্ষ্মীপুজোর আগে। এখানে এটাই রীতি। তাও চারদিনের নয়, পুজো মাত্র একদিনের। একদিনেই বোধন, পুজো, পুষ্পাঞ্জলি, সিঁদুরখেলা, সবশেষে মিষ্টিমুখ। কথা হচ্ছে পেলের দেশ ব্রাজিলের। ব্রাজিলের সাও পাওলোর বেঙ্গলি অ‌্যাসোসিয়েশন অফ ব্রাজিলের পুজো এবার ১২ বছরে পা

সাও পাওলো, ২৭ সেপ্টেম্বর– বাংলায় দুর্গাপুজো ষষ্ঠী থেকে দশমী ধরা হলেও এখন যেখানে কথা বলছি সেখানে দুর্গাপুরো দশমীর পর অথচ লক্ষ্মীপুজোর আগে। এখানে এটাই রীতি। তাও চারদিনের নয়, পুজো মাত্র একদিনের। একদিনেই বোধন, পুজো, পুষ্পাঞ্জলি, সিঁদুরখেলা, সবশেষে মিষ্টিমুখ।

কথা হচ্ছে পেলের দেশ ব্রাজিলের। ব্রাজিলের সাও পাওলোর বেঙ্গলি অ‌্যাসোসিয়েশন অফ ব্রাজিলের পুজো এবার ১২ বছরে পা দিল। এবার এখানে পুজো হবে ৮ অক্টোবর। তবে এখানকার যেটা বিশেষত্ব তা হল, পুজোয় বসেন মহিলা পুরোহিত। কারণ, পুরুষ পুরোহিত এখানে নেই। শ্রীরামপুরের ব্রাক্ষ্মণ পরিবারের মেয়ে রত্নাবলী অধিকারী পুজো করেন। সব নিয়ম মেনেই। দু’বছর কোভিডকালে সেভাবে বড় করে পুজো হয়নি। কিন্তু এবার হচ্ছে বেশ জাঁকজমক করেই। ব্রাজিলে এই পুজোটি ছাড়াও রামকৃষ্ণ মিশনের একটা পুজোও হয়। সেটি হয় মিশনের নিয়ম মেনেই। তার বাইরে এই একটিই পুজো হয় এখানে।

২০১১ সালে এদেশে পুজো শুরু করেন কয়েকজন প্রবাসী বাঙালি মিলে। সেবার থেকেই বছর বছর বঙ্গে মা-দুর্গার বিসর্জনের পর ব্রাজিলে হাজির হন উমা। অনেক বাঙালি পরিবার রয়েছে এখানে। তাঁরা সবাই মিলেই মেতে ওঠেন উৎসবে। বছর তিনেক আগে কলকাতা থেকে মায়ের এক চালা মূর্তি গিয়েছিল সাও পাওলোতে। তার আগে ছিল অন‌্য মূর্তি। 

Advertisement

সাও পাওলোর বেঙ্গলি অ‌্যাসোসিয়েশন অফ ব্রাজিলের পুজোর কর্মকর্তা স্নেহ মণ্ডল বলেন, ‘‘২০১৯ সালেই আমাদের বড় প্রতিমা এসেছে। এখানকার আমরা সবাই এই পুজোকে ঘিরে আনন্দে মেতে উঠি। তবে চারদিন নয়, এখানে পুজো হয় একদিনে। করেন মহিলা পুরোহিত।’’

Advertisement

Advertisement