• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

রাজ চক্রবর্তীর নামে ভুয়ো সােশ্যাল অ্যাকাউনট খুলে আর্থিক প্রতারণা করার অভিযােগে এক মহিলা সহ ধৃত ৩

নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একথা শেয়ার করে গতকাল একটি পােস্ট করেন এবং ভক্তদের উদ্দেশ্যে রাজ জানান তার সংস্থা অর্থের বিনিময়ে কাজ পাইয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী নয়।

রাজ চক্রবর্তী (Photo: iStock & IANS)

টলিউড পরিচালক রাজ চক্রবর্তীর নামে ভুয়ো সােশ্যাল অ্যাকাউনট খুলে আর্থিক প্রতারণা করার অভিযােগে এক মহিলাসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একথা শেয়ার করে গতকাল একটি পােস্ট করেন এবং ভক্তদের উদ্দেশ্যে রাজ জানান তার সংস্থা অর্থের বিনিময়ে কাজ পাইয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী নয় এবং কখনওই তা করা হয় না। যােগ্যতাই একমাত্র মাপকাঠি। পাশাপাশি এধরনের প্রলােভন সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলেছেন রাজ।

পুলিশ সূত্রে খবর, কিছুদিন আগে শিশু শিল্পীর খোঁজে নিজের ফেসবুক পেজে একটি বিজ্ঞাপন দেল রাজ। অনেকে অভিভাবক রাজের সঙ্গে যোগাযােগ করেন। আর এই সুযােগকে কাজে লাগাতে অভিযুক্ত রাজ চক্রবর্তীর নামে অন্য ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে অডিশন নেওয়া শুরু করে ধৃতরা। পাশাপাশি চ্যানেলে সুযােগ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা দাবি করে তারা। আর এর মধ্যেই এক অভিভাবক চ্যানেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যােগাযােগ করলে পুরো বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।

Advertisement

এরপর তদন্ত করে পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে। এনিয়ে তার ভক্তদের সাবধান করে ফেসবুক পেজে একটি মেসেজ দিয়েছেন তিনি লিখেছেন, ফেসবুকে আমার এবং আমার কোম্পানি ‘রাজ চক্রবর্তী এন্টারটেইনমেন্ট- এর নাম করে প্রচুর ভুয়াে অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়েছে। এবং, প্রচুর মানুষ নিজের অজান্তেই বুঝতে না পেরেই সেই সব ভুয়ো অ্যাকাউন্ট ফলাে করছে। তা

Advertisement

দের সহজ মানসিকতার সুযােগ নিয়ে কিছু ভুয়াে লােকজন এই অ্যাকাউনটগুলাের মাধ্যমে মেয়েদের সাথে কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রলােভন দেখিয়ে অশ্লীল চ্যাট করছে। অনেকের কাছ থেকে অভিনয় করার সুযােগ দেওয়ার বিনিময়ে প্রচুর টাকাও নিচ্ছে। আমি আগেও বলেছি, আমি ফেসবুকে কারাের সাথে ব্যক্তিগত ভাবে চ্যাট করি না।

আর, Social media-তে আমার বা আমার কোম্পানির প্রত্যেকটি পেজই VERIFIED, অর্থাৎ, পেজের পাশে একটি ‘blue tick’ দেওয়া আছে। আমাদের এখানে টাকার বিনিময়ে কোনওরকম কাজ করার সুযােগ দেওয়া হয় না। কাজ করার মাপকাঠি শুধুমাত্র তােমাদের যােগ্যতা। আমরা আজকেই তিনজন ভুয়ো ব্যাক্তি-র নামে কসবা থানায় ডায়েরি করেছি। এখন তারা পুলিশের হেফাযতে। সুতরাং, আপনাদের বারবার অনুরােধ করছি এই ধরনের মিথ্যে প্রলােভনে পা দেবেন না। ধন্যবাদ।

Advertisement