বরাবরই তিনি মাটির কাছাকাছি থাকতে ভালোবাসেন। ভালবাসেন আমজনতার মাঝে মিশে থাকতে। দার্জিলিং সফরের তৃতীয়দিনে সেই ঘরের মেয়ে মমতাকে দেখল পাহাড়।
আচমটাই বেরিয়ে পড়লেন রাস্তায় , ঘুরে দেখলেন বাজার। কথা বললেন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে। খুদেদের আদর করে তাদের চকোলেট উপহারও দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।পাহাড়ের মন জয় করলেন ‘ঘরের মেয়ে’ মমতা।
Advertisement

Advertisement

পাহাড়ের শিশুদের কাছে টেনে নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিলেন উপহার। আজ গুরুপূর্ণিমার দিন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, ” আজকের দিনটা আমি শিশুদের উৎসর্গ করলাম।আজকের দিনটা আমার কাছে শিশু দিবস।”
দার্জিলিং রাস্তায় বেরিয়ে আচমকাই সবজীর দোকানে দাঁড়িয়ে পড়েন। আলু, পেঁয়াজ সহ নানা সবজীর কোনটার কী দাম খোঁজ নেন। পাহাড়ে কী ধরণের সবজী হয়, কোন সবজী বাইরে থেকে আসে জেনে মেন সব খুঁটিনাটি।
দার্জিলিং এ শিশুদের দিলেন মমতার ছোঁয়া। দিলেন উপহার।
Advertisement



