তিনি সাধারণ, মুখ্যমন্ত্রী হলেও যেন ঘরের মেয়ে। আর এটাই টি আর পি বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর। আসলে মুখ্যমন্ত্রী হলেও, সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যেতে ভালবাসেন।
মার্চ মাসে একই ভাবে উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে নিজের হাতে মোমো বানিয়েছিলেন তিনি।
Advertisement
এখানেই থেমে থাকেন নি, প্রশাসনকে নির্দেশও দিয়েছিলেন, মোমো বিক্রেতাদের জন্য দোকানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার।
Advertisement

ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার দার্জিলিং সফরে গিয়ে খোঁজ নিলেন সেই মোমো বিক্রেতাদের। এতো গেল মোমো’র কথা।
আজ একইভাবে মমতার নজর গেল রাস্তার ধারের ফুচকার দোকান। আর তাই গাড়ি থেকে নেমে এসে শুরু করলেন ফুচকা বানাতে।
ফুচকার আলু নিজে বানিয়ে বাচ্চাদের ফুচকা খাওয়ালেন তিনি। নিজেও খেলেন। সেখানে উপস্থিত এক বাংলাদেশি পর্যটকও মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে ফুচকা খেলেন।
এরপর কথা বলেন দোকানের মহিলাদের সঙ্গে। আরও একবার তাঁকে এত কাছ থেকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রাও।
এদিন জিটিএর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই মঞ্চ থেকে কার্যত কল্পতরু হলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান।
পাহাড়ের যানজট, পানীয় জলের সমস্যার সমাধান থেকে কর্মসংস্থান নিয়ে একাধিক বড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এক নতুন দার্জিলিং গড়ার স্বপ্ন দেখান তিনি।
তারপরই রওনা দেন নতুন কফি হাউসের উদ্বোধন করতে। সেখানে গান রবীন্দ্র সংগীতও। মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ মেনে মাত্র তিন মাসের মধ্যে দার্জিলিংয়ে তৈরি হয়ে গেল এই রুফটপ ক্যাফে ‘কাফে হাউস’।
Advertisement



