আজ রাজ্যের দুই কেন্দ্রে শুরু হতে চলেছে মহারণ। মঙ্গলবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে বালিগঞ্জ বিধানসভা এবং আসানসোল লোকসভা এই দুটি কেন্দ্রের উপনির্বাচন।
সোমবার সন্ধ্যায় নিজেদের কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছেন ভোটকর্মীরা। নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে ভোটকেন্দ্রগুলো। উপনির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের জন্য তৈরি দুই যুযুধান শিবির।
Advertisement
উল্লেখ্য, মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রটির আসন ফাঁকা হয়ে গিয়েছিল।
Advertisement
অন্যদিকে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে তৃণমূলে যোগদান করেন বাবুল সুপ্রিয়।
সেকারণে এই আসনটিও ফাঁকা হয়ে যায়। আসানসোলের এই আসনটিতে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা।
মঙ্গলবার আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনের জন্য সোমবার আট হাজারেরও বেশি পোলিং কর্মী এবং আট হাজারেরও বেশি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী বিভিন্ন ২১০২ বুথে পৌঁছে গেছে।
আসানসোল পলিটেকনিক কলেজ, আসানসোল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও রানিগঞ্জ এসকেএস পাবলিক স্কুল ডিসিআরসি কেন্দ্রে সকাল থেকেই ছিল মেলার মতো দৃশ্য।
সকাল থেকেই ভোট গ্রহণের উপকরণ ও ইভিএম সংগ্রহ করতে আসেন ভোটকর্মীরা।
নির্ধারিত কাউন্টার থেকে সামগ্রী নেওয়ার পর তা যাচাই-বাছাই শেষে পুলিশ টিমের সঙ্গে ট্যাগ করে বুথের দিকে রওনা হন ভোটকর্মীরা।
আসানসোল পলিটেকনিক কলেজ ডিসিআরসি কেন্দ্র থেকে জামুরিয়া এবং বারাবনি বিধানসভা কেন্দ্র, আসানসোল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে আসানসোল উত্তর, আসানসোল দক্ষিণ এবং কুলটি এবং এসকেএস পাবলিক স্কুল, রানিগঞ্জ থেকে রানিগঞ্জ এবং পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে রওনা হন।
প্রতিটি বুথে একজন প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় অর্থাৎ চারজন থাকবেন। মোট ১০ হাজারের বেশি ভোটকর্মী নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করছেন।
Advertisement



