• facebook
  • twitter
Saturday, 2 November, 2024

শত্রুঘ্নর তৃণমূলে যোগদানের নেপথ্যে ‘বিহারী কানেকশন’

তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে পিকের সম্পর্কের রসায়নে জল্পনা তৈরি হয় শাসক দলের অন্দরে।কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলতে শোনা যায়,‘ঠিকাদার দিয়ে রাজনৈতিক দল চলে না।'

শত্রুঘ্ন সিনহা (File Photo: IANS)

এই মন্তব্য কাকে উদ্দেশ্য করে কল্যাণবাবু বলেছিলেন, তা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এর পরেই তৃণমূলের সঙ্গে প্রশান্ত কিশোরের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা শুরু হয়।

তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য কমিটির বৈঠকে প্রশান্ত কিশোরকে দেখা যায় মঞ্চ আলো করে থাকতে। এরপর আসানসোল ও বালিগঞ্জের উপনির্বাচনের জন্য গত রবিবার প্রার্থী ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আসানসোলের জন্য বাজপেয়ী জমানার প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শত্রুঘ্ন সিনহাকে বেছে নেন মমতা। শত্রুঘ্ন সিনহাকে তৃণমূলে যোগদানের নেপথ্যে যশবন্ত সিনহা এবং প্রশান্ত কিশোরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

শত্রুঘ্ন সিনহা জানিয়েছেন, প্রশান্ত তাঁর সঙ্গে দেখা করে দীর্ঘ আলোচনা করেছিলেন। তাঁকে বুঝিয়েছেন। তারপরই তিনি তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। একসময়ে বাজপেয়ী-আদবানির অত্যন্ত আস্থাভাজন ছিলেন বিহারীবাবু শত্রুঘ্ন সিনহা।

কিন্তু নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের সঙ্গে কোনওকালেই তাঁর বনিবনা ছিল না। বিজেপিতে প্রায় ব্রাত্য হয়ে পড়েছিলেন তিনি। শেষমেশ কংগ্রেসে যোগ দেন শত্রুঘ্ন। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার আগে কংগ্রেসেই ছিলেন তিনি।