প্রোটিন জাতীয় খাদ্য থেকে পিউরিন নির্গত হয়। আর এই পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেলে এবং খাবার ঠিকমতো হজম না হলেই দেহে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়।
৭ মিলি/ডিএল ছাড়িয়ে গেলেই ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে সচেতন হওয়া দরকার।
Advertisement
ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে গেলে দু’ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এক, অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড হাড়ে বা গাঁটে জমতে শুরু করে। এর জেরে জয়েন্টে ব্যথা শুরু হয়। একে গাউট বলে।
Advertisement
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনির মাধ্যমে নির্গত হয়। তাই ইউরিক অ্যাসিড বেরোতে না পারলে তা কিডনিতে জমা হয়। তখন কিডনিতে পাথর জমে।
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে জমা হলে পিঠে বা কোমরে ব্যথা হতে শুরু করে। প্রস্রাবের মাধ্যমে রক্তপাতও ঘটতে পারে। এগুলোই কিন্তু দেহে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ।
ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। ওষুধের সাহায্য নিতেই হয়। পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাস নিয়েও সচেতন থাকতে হবে। তবেই, ইউরিক অ্যাসিডও বশে থাকবে।
Advertisement



