• facebook
  • twitter
Sunday, 14 December, 2025

দুই রাজ্য মিলিয়ে বজ্রাঘাতে মৃতু্যমিছিল! প্রাণ গেল অন্তত ৬০ জনের

পাটনা, ১৩ জুলাই– কোথাও চাতক পাখির চাওয়া শেষ হচ্ছে না তো কোথাও অঝোর বারিণে ধরিত্রি ‘ত্রাহিমাম’ রব তুলেছে৷ একদিকে পশ্চিমবঙ্গ যেখানে বুকফাঁটা রোদ, প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল, অন্যদিকে বিহার, ইউপি, অসমে বৃষ্টিতে বন্যা৷ বিগত দু-দিনে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে বৃষ্টির সময় বজ্রপাতেই কার্যত প্রাণ গিয়েছে অন্তত ৬০ জনের, আহত একাধিক৷ উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে৷ দেখা

প্রতীকী ছবি

পাটনা, ১৩ জুলাই– কোথাও চাতক পাখির চাওয়া শেষ হচ্ছে না তো কোথাও অঝোর বারিণে ধরিত্রি ‘ত্রাহিমাম’ রব তুলেছে৷ একদিকে পশ্চিমবঙ্গ যেখানে বুকফাঁটা রোদ, প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল, অন্যদিকে বিহার, ইউপি, অসমে বৃষ্টিতে বন্যা৷ বিগত দু-দিনে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে বৃষ্টির সময় বজ্রপাতেই কার্যত প্রাণ গিয়েছে অন্তত ৬০ জনের, আহত একাধিক৷

উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে৷ দেখা গেছে, উত্তরপ্রদেশের ১০ জেলার ৪৩ জনের মৃতু্য হয়েছে বজ্রপাতে৷ আর বিহারের একাধিক জেলা মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ২০, আহত ৪০ জন৷ এই তথ্য শুধুমাত্র গত বুধবার এবং বৃহস্পতিবারের৷ আবহবিদরা বলছেন, বর্ষাকালে একের পর এক এমন বজ্রপাতের ঘটনা খুব একটা স্বাভাবিক নয়৷

Advertisement

যদি বিষয়টি স্বাভাবিক না হয় তাহলে এমন ঘটনা বারবার ঘটছে কেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে সব জায়গায় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটেছে সে সব জায়গা আগে থেকে শুকনো এবং গরম ছিল৷ বৃষ্টির জল তপ্ত জমিতে পড়ার ফলে হঠাৎ করেই আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে গেছে৷ ফলত এই পরপর বজ্রপাতের ঘটনা৷
আবহাওয়া দফতর বলছে, সাধারণত এমন বজ্রপাতের ঘটনা বর্ষাকাল শুরুর আগে বা বর্ষাকাল শেষ হয়ে যাওয়ার সময়ে হয়৷ পুরোদমে যখন বর্ষাকাল চলছে তখন এই মুহুর্মুহু বজ্রপাতের ঘটনা সত্যিই খুব একটা দেখা যায় না৷

Advertisement

এই মুহূর্তে উত্তর প্রদেশ থেকে অসম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে একটি অক্ষরেখা, যেটি বিহার এবং উত্তরবঙ্গের উপর দিয়ে গেছে৷ অন্যদিকে মৌসুমী অক্ষরেখা রাজস্থান থেকে শুরু হয়ে জয়সলমীর, কোটা শিবপুরি ডালটনগঞ্জ হয়ে পুরুলিয়া-কাঁথি পর্যন্ত বিস্তৃত৷

Advertisement