• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

সুপ্রিম কোর্টে ফের পিছিয়ে গেল ডি এ মামলার শুনানি

দিল্লি, ৩ নভেম্বর – সুপ্রিম কোর্টে ফের পিছিয়ে গেল ডি এ মামলার শুনানি। আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে গেল এই মামলার শুনানি। এই নিয়ে দশম বারের জন্য শীর্ষ আদালতে ডিএ মামলার শুনানি পিছিয়ে গেল। স্বভাবতই হতাশ মামলাকারী রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। কেন্দ্রীয় হারে বর্ধিত সমতুল্য হারে ডিএ পাওয়ার দাবিতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের আন্দোলন চলছে। এখন বিষয়টি শীর্ষ আদালতের বিচারাধীন। তবে বারবারই

দিল্লি, ৩ নভেম্বর – সুপ্রিম কোর্টে ফের পিছিয়ে গেল ডি এ মামলার শুনানি। আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে গেল এই মামলার শুনানি। এই নিয়ে দশম বারের জন্য শীর্ষ আদালতে ডিএ মামলার শুনানি পিছিয়ে গেল। স্বভাবতই হতাশ মামলাকারী রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। কেন্দ্রীয় হারে বর্ধিত সমতুল্য হারে ডিএ পাওয়ার দাবিতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের আন্দোলন চলছে। এখন বিষয়টি শীর্ষ আদালতের বিচারাধীন। তবে বারবারই মামলা পিছোচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে। ফলে হতাশ হতে হচ্ছে আবেদনকারীদের।

কেন্দ্রীয় হারে ডি এ-র দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আইনি লড়াই চালিয়ে আসছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। এই মামলা পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টে। শুক্রবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং সঞ্জয় কারোলের বেঞ্চে। তবে সর্বোচ্চ আদালতে ফের পিছিয়ে যায় মামলার শুনানি । ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারি মাসে এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
এর আগে কলকাতা হাই কোর্ট আবেদনকারী রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের পক্ষে রায় দেয়। সরকার তখন যায় সুপ্রিম কোর্টে । ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর মামলা দায়ের হয় শীর্ষ আদালতে। প্রথম শুনানি হয় ২৮ নভেম্বর। সেদিন সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় পরবর্তী শুনানি ৫ ডিসেম্বরে মামলা শেষ হবে। পরে রাজ্য সরকার আইনজীবী বদল করে নিয়োগ করে অভিষেক মনু সিঙঘভিকে দায়িত্ব দেয়। এর পর  একের পর এক তারিখ দেওয়া হলেও নানা কারণে শুনানি পিছিয়ে যায়। গত ১৪ জুলাই নবম বার মামলা পিছিয়ে পরবর্তী শুনানির তারিখ দেওয়া হয় ৩ নভেম্বর।

সম্প্রতি আরও চার শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। অক্টোবরে ঘোষণা হলেও নতুন হারে ডিএ কার্যকর হবে জুলাই মাস থেকে। এর আগে ২৪ মার্চের ঘোষণায় ডিএ বেড়ে হয়েছিল ৪২ শতাংশ। এখন চার শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৬ শতাংশ। ফলে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের পার্থক্য দাঁড়িয়েছে ৪০ শতাংশ।

Advertisement

Advertisement

Advertisement