সূত্রের খবর, বনসল দুটি মনোনয়ন পত্র তুলেছেন। মূলত চণ্ডীগড়ে রাজনীতি করা বনসল গান্ধি পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। এই মুহূর্তে কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তিনি। কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনের আগে যে কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছিল, তাঁদের মধ্যে ছিলেন না বনসল। আবার বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীর সঙ্গেও কোনওরকম যোগাযোগ নেই তাঁর।
আসলে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন নিয়ে ক্রমশ জটিলতা বাড়ছে। একটা সময় যে অশোক গেহলটের নির্বাচন একেবারে পাকা বলে মনে হচ্ছিল, সম্ভবত তাঁকেই আর একমাত্র বিকল্প হিসাবে ভাবছেন না কংগ্রেসের গান্ধি পরিবার পন্থীরা।প্রথমে তাঁর অনুগামীদের বিদ্রোহ। তারপর তাঁদেরই আবার একের পর এক শর্ত আরোপ করে হাইকমান্ডকে কার্যত চ্যালেঞ্জ করা। সবশেষে বিদায়ী অন্তর্বর্তীকালীন দলনেত্রী সোনিয়া গান্ধির নির্দেশে দুই পর্যবেক্ষক মল্লিকার্জুন খাড়গে ও অজয় মাকেনের ডাক উপেক্ষা করে বৈঠকে না যাওয়া। যা পরিস্থিতি, তাতে হাইকমান্ডের প্রাথমিক পছন্দের প্রার্থী হলেও আদৌ তিনি সভাপতি নির্বাচিত হতে পারেন কি না, তা নিয়েই গুঞ্জন শুরু হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের অন্দরে।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



