চেন্নাইয়ের এমজিএম হেলথ কেয়ারে চিকিৎসক বালাকৃষ্ণাণের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন মুকুল-জায়া কৃষ্ণা। মুকুলের স্ত্রী কৃষ্ণার ফুসফুসের চিকিৎসা শুরু হয়েছে। আপাতত স্থিতিশীল রয়েছেন তিনি।
কলকাতা থেকে চেন্নাই যাত্রার প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠতে পেরেছেন বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। ফুসফুস প্রতিস্থাপন কবে হবে, তা এখনও পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
Advertisement
যে অ্যাম্বুলেন্সে করে কৃষ্ণাদেবীকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সেই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ছিল একটি একমাে মেশিন, একটি ভেন্টিলেটর, একটি কার্ডিয়াক মনিটর, তিনটি ইনফিউশন পাম্প, দু’টি এমার্জেন্সি ব্যাগ, তিনটি ফ্লো মিটার, দু’টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, একটি স্ট্রেচার।
Advertisement
এছাড়া চিকিৎসার প্রয়ােজনীয় যন্ত্রপাতির সঙ্গে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ছিলেন আরও চারজন। নিয়ম অনুযায়ী রােগী যে হাসপাতালে ভর্তি হবেন, সেই হাসপাতালের চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীরা অ্যাম্বুলেন্সে ছিলেন। অ্যাম্বুলেন্সে ছিলেন এক পারফিউসনিস্ট।
এছাড়া একজন চিকিৎসক এবং একজন প্যারামেডিক, ছিলেন একজন সহকারী। আগেই চেন্নাই চলে গিয়েছিলেন কৃষ্ণাদেবীর ছেলে শুভ্রাংশু।
Advertisement



