নিয়োগ দুর্নীতির পর এবার বালিপাচার মামলার তদন্তেও সক্রিয় হল ইডি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কলকাতা, আসানসোলের বেশ কয়েকটি ঠিকানায় গিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির আধিকারিকেরা। গোপীবল্লভপুরে জিডি মাইনিংয়ের অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। লালগড়ে বালি খাদানেও হানা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকেরা। আসানসোলের মুরগাশোল এলাকার এক বালি ব্যবসায়ীর বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে খবর। কলকাতার বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট চত্বরেও গিয়েছেন ইডির তদন্তকারীরা। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, একটি সংস্থার অফিসে তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে আধিকারিকদের।
কীভাবে এই বালি পাচার চলত? কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, প্রথমে অবৈধভাবে নদী থেকে বালি তোলা হয়। তদন্তকারীদের দাবি, বালি তোলার ক্ষেত্রে যে লরিকে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, সেই গাড়ির নম্বর দিতে হত। কিন্তু অভিযোগ, একই নম্বর ব্যবহার করেই একাধিক লরিতে চলত এই বালি পাচার। ফলে প্রশাসনের পক্ষে বোঝা সম্ভব ছিল না। বালি তোলার ক্ষেত্রে অনুমতি পত্রে কিউআর কোড দেওয়া হত। অভিযোগ, সেই কিউআর কোডকেও জাল করা হত।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



