বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে উঠে এক প্রতিবাদ কর্মসূচিতে পুলিশি অনুমতি বিষয়ক মামলা। আলিপুর চিড়িয়াখানার জমি বেআইনিভাবে দখল করে ব্যবসার কাজে ব্যবহার করা হবে? এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে, যা নিয়ে এ বার পথে নামতে চায় গেরুয়াপ্রন্থী এক সংগঠন। তবে সেই সংগঠনের প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশের অনুমতি ছিল না। তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় ওই সংগঠন।
এদিন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত শর্তসাপেক্ষে মিছিলের অনুমতি দেন।আলিপুর চিড়িয়াখানার জমি বেআইনি ভাবে দখল করে ব্যবসার কাজে ব্যবহারের প্রতিবাদে মিছিল কর্মসূচির অনুমতি দিল হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ , -‘বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা নাগাদ কর্মসূচি শুরু করা যাবে। কিন্তু সেই কর্মসূচি শেষ করতে হবে দুপুর ৩টের মধ্যে। রবীন্দ্রসদন মেট্রো স্টেশন থেকে পিটিএস মোড় হয়ে চিড়িয়াখানা পর্যন্ত যাবে ওই মিছিল’।
Advertisement
কর্মসূচিতে কত লোক যোগ দিতে পারবেন, তার সংখ্যাও বেঁধে দিয়েছে আদালত। হাইকোর্ট জানিয়েছে , ‘ বৃহস্পতিবারের কর্মসূচিতে এক হাজারের বেশি লোক যোগ দিতে পারবেন না।’ এই প্রতিবাদ মিছিলের কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার কথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।
Advertisement
জানা যাচ্ছে, আলিপুর চিড়িয়াখানার বিপরীতে পশু হাসপাতাল রয়েছে। তার পাশেই আছে বড় অ্যাকোয়ারিয়াম। সেখানে নানান প্রজাতির রং-বেরঙের ছোট-বড় মাছ সাজানো রয়েছে। অভিযোগ, পশু হাসপাতাল এবং অ্যাকোরিয়ামকে স্থানান্তরিত করা হবে। তার পর ওই জমিতে হবে প্রোমোটিংয়ের কাজ। এই নিয়ে প্রতিবাদে সরব হয় সমাজের একাংশ।
Advertisement



