ফারিহা ইসলাম জেবা। বয়স মাত্র ১৮ বছর। বাবা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গ্রুপ ডি স্টাফ। মা গৃহ বধূ। ফারিহ নির্ঝর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের একাদ্শ শ্রেণীর ছাত্রী।
ছোট থেকে সবকিছুই ঠিক ঠাক চলছিল। কিন্তু অন্ধকার নেমে এলো ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ সালে। অসুস্থ হয়ে পড়ে ফারিহা। পরীক্ষা নিরীক্ষায় ধরা পড়ল লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সার।
Advertisement

Advertisement
বাংলাদেশে ৭ টা কেমোথেরাপি দিয়েও যখন ফারিহার কোন উন্নতি হয়নি। ৩০ মে ‘২০২২ সালে তাঁকে নিয়ে আসা হয় ফারিয়া।
তারপর ২রা জুন থেকে শুরু হয় চিকিৎসা। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো দরকার অস্ত্রোপচারের। এখন দরকার বোনমেরো ট্রান্সপ্লান্টের। ঠিক হয়েছে মায়ের বোনম্যারো স্থানান্তর করা হবে ফারিহার বোনে।
এই চিকিৎসায় ব্যয় হবে মোট ৪৩ লাখ টাকা। তবে প্রথম ধাপের চিকিৎসা শেষ হয়েছে। এরপর জুনের শেষ সপ্তাহে শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের চিকিৎসা। তখন দরকার ৪০ লক্ষ টাকা।
ফারিহার বাবা-মা আত্মীয়-স্বজন মিলে ব্যয় করেছেন ১৮ লাখ টাকা। এখন ফারিহার বেঁচে থাকতে বাকি চিকিৎসা ব্যয় শুধু তার পরিবারের পক্ষে বহন করা সম্ভব হচ্ছে না।
দুই দেশের মানুষের কাছেই কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ফরি য়ার পরিবার।
Advertisement



