তবে পাকিস্তান যে দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসবাদের দিয়েছে তা নিয়ে বিন্দুমাত্র উল্লেখ নেই। বিশ্লেষকরা বলছেন, এটাও দ্বিচারিতাই বলা যেতে পারে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ এবং সমাজ মাধ্যমের বহু সাধারণ মানুষও এমনটাই মনে করছেন। তাঁরা কায়া কাল্লাসের এই ‘সমদূরত্বের নীতি’কে আদতে পক্ষপাতদুষ্ট বলেই কটাক্ষ করছেন।
একজন বিশ্লেষক টুইটে লেখেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই বক্তব্যে এটাই স্পষ্ট যে, তারা ভারত-পাকিস্তানকে একই মাপকাঠিতে বিচার করে। অথচ বাস্তব ছবি একেবারেই আলাদা।’ অন্য এক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ লেখেন, ‘অধিকাংশ ভারতীয় ইউরোপের কাছ থেকে পাকিস্তান সংক্রান্ত বিষয়ে বিশেষ কিছু আশা করেন না। ইইউ তো পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। ফলে বহুদিন ধরেই তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।’