• facebook
  • twitter
Friday, 6 December, 2024

মেজাজ হারিয়ে তৃণমূল সমর্থকদের জুতো দেখাচ্ছেন শুভেন্দু, কুনালের পোস্টে ভাইরাল ভিডিও

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: একসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘জয়শ্রীরাম’ ধ্বনি শুনে বিজেপি সমর্থকদের ওপর রেগে যেতেন। এবার ঠিক তার উল্টো ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে রাজ্য রাজনীতিতে। মেজাজ হারিয়ে প্রকাশ্যে নিজের পায়ের জুতো হাতে তুলে তৃণমূলের সমর্থকদের দেখাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী। আর সেই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল করেছেন তৃণমূল নেতা কুনাল ঘোষ। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা হয়নি। টুইটে কুণাল

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: একসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘জয়শ্রীরাম’ ধ্বনি শুনে বিজেপি সমর্থকদের ওপর রেগে যেতেন। এবার ঠিক তার উল্টো ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে রাজ্য রাজনীতিতে। মেজাজ হারিয়ে প্রকাশ্যে নিজের পায়ের জুতো হাতে তুলে তৃণমূলের সমর্থকদের দেখাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী। আর সেই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল করেছেন তৃণমূল নেতা কুনাল ঘোষ। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা হয়নি। টুইটে কুণাল ঘোষ লিখেছেন, এর মানে কী? এ তো সর্বনাশ!

প্রসঙ্গত লোকসভা থেকে শুরু করে উপনির্বাচন, একের পর এক নির্বাচনে পরাজয় হচ্ছে গেরুয়া শিবিরের। আর সেই পরাজয়ের দায় বকলমে গিয়ে পড়ছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। যেহেতু তিনি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। রাজ্য বিজেপির প্রচারের অন্যতম প্রধান মুখ। তাঁর ওপর ভরসা রেখে লোকসভা ভোটে রণকৌশল সাজিয়েছিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শুভেন্দুর ওপর ভরসা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহরা। কিন্তু, সেই ভরসাই সার। কার্যত গেরুয়া শিবিরকে একের পর এক পরাজয় উপহার দিচ্ছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তার ওপর বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্লোগান বদল চেয়ে ঘরে বাইরে বিতর্কের শিকার। দলের ভিতরেই কোণঠাসা হচ্ছেন তিনি। আর এরকম পরিস্থিতিতে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে শাসকদল তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের কটাক্ষের শিকার হচ্ছেন তিনি।

ফলে বারবার মেজাজ হারাচ্ছেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। রানাঘাট দক্ষিণে উপনির্বাচনে ভরাডুবির পর শুক্রবার সেখানে কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন শুভেন্দু। সেখানে তৃণমূলের কর্মীদের চোর চোর স্লোগান শুনে ফের মেজাজ হারালেন শুভেন্দু। যদিও বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, তৃণমূলের গুন্ডারা তাঁর পথ অবরুদ্ধ করে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, “সদ্য সমাপ্ত রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা উপনির্বাচনে হিন্দু ভোটারদের ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে আজ রানাঘাটের গাংনাপুরে গিয়েছিলাম। তখন তৃণমূলের গুন্ডারা আমাদের পথ আটকে ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিল।”