• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

দিল্লি থেকে ফিরেই পাণ্ডুয়ায় গ্রামীণ হাসপাতাল পরিদর্শনে সাংসদ রচনা

নিজস্ব প্রতিনিধি, হুগলি: লোকসভার অধিবেশনে যোগ দিয়ে দিল্লি থেকে ফিরেই হুগলি র সাংসদ রচনা পৌঁছে গেলেন পাণ্ডুয়ায়। সোজা পৌঁছে গেলেন গ্রামীণ হাসপাতাল। অভিনেত্রী তথা সাংসদকে দেখতে স্বাভাবিকভাবেই ভিড় বাড়ে হাসপাতালে। রোগীর পরিজনেরাও ছুটে যান। এগিয়ে আসেন নার্স ও হাসপাতালের অন্যান্য কর্মীরা,এত ভিড় মোটেই পছন্দ হয়নি সাংসদের। ঢুকেই তিনি বলেন, “এত ভিড় কেন? ভিড় কমাতে কী

নিজস্ব প্রতিনিধি, হুগলি: লোকসভার অধিবেশনে যোগ দিয়ে দিল্লি থেকে ফিরেই হুগলি র সাংসদ রচনা পৌঁছে গেলেন পাণ্ডুয়ায়। সোজা পৌঁছে গেলেন গ্রামীণ হাসপাতাল। অভিনেত্রী তথা সাংসদকে দেখতে স্বাভাবিকভাবেই ভিড় বাড়ে হাসপাতালে। রোগীর পরিজনেরাও ছুটে যান। এগিয়ে আসেন নার্স ও হাসপাতালের অন্যান্য কর্মীরা,এত ভিড় মোটেই পছন্দ হয়নি সাংসদের। ঢুকেই তিনি বলেন, “এত ভিড় কেন? ভিড় কমাতে কী ব্যবস্থা করা উচিত, সেই পরামর্শও এদিন তিনি দিয়েছেন।”

রচনা জানান, কলকাতার হাসপাতালে যে রকম ব্যবস্থা হয়, তেমন ব্যবস্থা থাকা উচিত। রচনা পরামর্শ দেন, রোগীর পরিজনদের জন্য টিকিটের ব্যবস্থা করতে হবে। একজনের বেশি রোগীর কাছে যেতে পারবেন না। জুতো পরে চলাচল বন্ধ করতে হবে। হাসপাতালে গেটে নিরাপত্তারক্ষী বসানোর পরামর্শও দেন তিনি। একমাস পর ফের যাবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন রচনা।

Advertisement

উল্লেখ্য,কয়েকদিন আগে চুঁচুড়ার ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে গিয়েছিলেন সাংসদ। সেখানেও অবস্থা দেখে বলেছিলেন, ‘এত নোংরা কেন?’ বৃহস্পতিবার পাণ্ডুয়ার গ্রামীণ হাসপাতালে যান তৃণমূল সাংসদ। সেখানে তাঁর সঙ্গে ছিলেন পাণ্ডুয়ার স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। রচনা জানিয়েছেন, ৫ বছরে হাসপাতালের পরিস্থিতি উন্নত করার চেষ্টা করবেন তিনি। তিনি বলেন, “আমার মতো একজন আর্টিস্ট যদি বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করে, তাহলেও দুজনকে অনুমতি দেওয়া হয় না। আমি গেলে আমার মা নীচে বসে থাকেন, আর মা গেলে আমি বসে থাকি।” এমন ব্যবস্থাই করার কথা বলেছেন রচনা।

Advertisement

Advertisement