• facebook
  • twitter
Sunday, 3 November, 2024

ইলেক্টোরাল বন্ড ‘কেলেঙ্কারি’র তদন্তে সিট দাবিতে মামলা সুপ্রিম কোর্টে 

দিল্লি, ২৪ এপ্রিল– নির্বাচনী বন্ড কেলেঙ্কারির তদন্তে সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হোক৷ ইলেক্টোরাল বন্ডে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির তদন্তে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিটের আর্জি জানাল দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা৷ বন্ড কেলেঙ্কারির মামলা দায়ের করেছেন আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ৷ প্রশান্ত ভূষণের ওই দাবিকে হাতিয়ার করেই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল৷ সেন্টার ফর

দিল্লি, ২৪ এপ্রিল– নির্বাচনী বন্ড কেলেঙ্কারির তদন্তে সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হোক৷ ইলেক্টোরাল বন্ডে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির তদন্তে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিটের আর্জি জানাল দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা৷ বন্ড কেলেঙ্কারির মামলা দায়ের করেছেন আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ৷ প্রশান্ত ভূষণের ওই দাবিকে হাতিয়ার করেই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল৷ সেন্টার ফর পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন এবং ‘কমন কজ’, নামের ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, বন্ডের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার কেলেঙ্কারি হয়েছে৷ এটার তদন্তে সিট গঠন করতে হবে৷ আর গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত৷
আবেদনকারি আইনজীবী দিন কয়েক আগেই নির্বাচনী বন্ডের দুর্নীতির অঙ্ক আসলে ১৬ লক্ষ কোটি বলে বিস্ফোরক দাবি করেন৷ বন্ডের মাধ্যমে প্রত্যেক হাজার কোটির অনুদানের জন্য সংস্থাগুলি তার ১০০ গুন সুবিধা সরকারের কাছ থেকে নিয়েছে৷ এ প্রসঙ্গে মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের উদাহরণ তুলে প্রশান্ত ভূষণ দাবি করেছেন, ওই সংস্থা বিজেপিকে ১৪০ কোটি টাকা বন্ডের মাধ্যমে দিয়েছে৷ তার বদলে সরকার ওই সংস্থাকে ১৪ হাজার কোটির বরাত দিয়েছে৷ সেই হিসাবে পুরো কেলেঙ্কারি ১৬ লক্ষ কোটির৷ শুধু তাই নয়, বন্ডের মাধ্যমে অনুদান না করলে ইডি-সিবিআই হয়তো বহু সংস্থার বহু টাকা বাজেয়াপ্ত করতে পারত, বা দুর্নীতি প্রকাশ্যে আনতে পারত৷ সেগুলোও হিসাবের মধ্যে আনতে হবে৷