• facebook
  • twitter
Friday, 11 October, 2024

ফের WHO -এর সতর্কবার্তা , ভয়ানক মহামারী আসতে পারে 

জেনেভা , ২৬ মে – করোনা  মহামারির ভয়াল রূপ দেখেছে  গোটা বিশ্ব।  মারণ রোগ থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানী-গবেষকরা দ্রুত ভ্যাকসিন তৈরী করোনার দাপাদাপিতে রাশ টেনেছেন। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে, কমেছে মৃত্যুর হারও। তবে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ আর নেই , এমনি ইঙ্গিত দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।  সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে সতর্কবার্তা দিয়ে বলা হয়েছে , আবার মহামারির জন্য

জেনেভা , ২৬ মে – করোনা  মহামারির ভয়াল রূপ দেখেছে  গোটা বিশ্ব।  মারণ রোগ থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানী-গবেষকরা দ্রুত ভ্যাকসিন তৈরী করোনার দাপাদাপিতে রাশ টেনেছেন। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে, কমেছে মৃত্যুর হারও। তবে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ আর নেই , এমনি ইঙ্গিত দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।  সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে সতর্কবার্তা দিয়ে বলা হয়েছে , আবার মহামারির জন্য প্রস্তুত থাকতে। কোন কোন রোগ ভবিষ্যতে মহামারির আকার ধারণ করতে পারে, তার একটি সম্ভাব্য তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে হু-র তরফে। সেখানে ইবোলা, সার্স, জ়িকার পাশাপাশি রয়েছে আরও একটি নাম, যা ঘিরেই তৈরি হয়েছে জল্পনা-উদ্বেগ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়, করোনার পরবর্তী যে মহামারির আশংকা করা হচ্ছে , তার প্রভাব আরও ভয়ঙ্কর হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকায় রয়েছে ইবোলা, সার্স, জ়িকা, লাসা ফিভার, নিপা এবং ডিজিজ এক্স।  এই ডিজিজ এক্স কি রোগ তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

হু-র তথ্য অনুযায়ী, ডিজিজ এক্স শব্দটির অর্থ হল এমন এক  গুরুতর সংক্রমণ, যা করোনার মতো গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে পারে। কোন প্যাথোজেনের কারণে এই রোগ সৃষ্টি হবে, তা এখনও অজানা। অর্থাৎ এই প্যাথোজেন যেমন কোনও ভাইরাস যেমন হতে পারে, তেমনই আবার ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসও হতে পারে। এর কোন  চিকিৎসা পদ্ধতিও কারো জানা নেই।

এই সতরোবার্তার মধ্যেই চিনে আবার  নতুন করে হানা দিয়েছে করোনা। খবরে প্রকাশ ,  প্রতি সপ্তাহে সে দেশের প্রায় সাড়ে ছ’কোটি মানুষ করোনা আক্রান্ত হতে পারেন।  ওয়াশিংটন পোস্টের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনে নতুন করে সংক্রমণ ছড়়াতে শুরু করেছে কোভিডের উপরূপ এক্সবিবি। সর্বাধিক সংক্রমণ হতে পারে জুন মাসে , যেখানে  সপ্তাহে সংক্রমিত হতে পারেন প্রায় সাড়ে ছ’কোটি মানুষ।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে  চিন কঠোর করোনা- নীতি থেকে মুক্ত হওয়ার পরই নাকি আবার সে দেশে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। ক্রমশ বেড়ে চলেছে রোগীর সংখ্যা। সংক্রমণ ঠেকাতে ভ্যাকসিনের উপরই ভরসা করছেন চিনের শি জিনপিং সরকার।