• facebook
  • twitter
Friday, 4 October, 2024

১০০ র মধ্যে একটিতে খালাস ইমরান খান

ইসলামাবাদ, ২৮ আগস্ট– বর্তমানে তিনি পাকিস্তানের জেলে বন্দি। একসময়ের পাক ক্রিকেট দলের অধিনায়ক, প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এখন পর্যন্ত ১০০টিরও বেশি মামলার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও একটি মামলায় আপাতত স্বস্তিতে ইমরান খান। আদালত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনা একটি হত্যার অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার ইমরান খানের আইনজীবী এই তথ্য জানিয়েছেন। ইমরানের আইনজীবী নাঈম পাঞ্জুথা

ইসলামাবাদ, ২৮ আগস্ট– বর্তমানে তিনি পাকিস্তানের জেলে বন্দি। একসময়ের পাক ক্রিকেট দলের অধিনায়ক, প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এখন পর্যন্ত ১০০টিরও বেশি মামলার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও একটি মামলায় আপাতত স্বস্তিতে ইমরান খান। আদালত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনা একটি হত্যার অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার ইমরান খানের আইনজীবী এই তথ্য জানিয়েছেন। ইমরানের আইনজীবী নাঈম পাঞ্জুথা বলেছেন ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, তার বিরুদ্ধে কোয়েটার দক্ষিণ শহরে একজন আইনজীবীকে হত্যার অভিযোগ আদালত খারিজ করে দিয়েছে।’ এই আইনজীকে হত্যার অভিযোগে গত জুনে ইমরান খানকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের এপ্রিলে সংসদীয় অনস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই একের পর এক সমস্যার মুখোমুখি ইমরান খান। দায়ের করা একটি ফৌজদারি অভিযোগ অনুসারে, ৬ জুন আইনজীবী আব্দুল রাজ্জাক শার কোয়েটার বেলুচিস্তান হাইকোর্ট কমপ্লেক্সে যাওয়ার পথে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছিলেন, ওই আইনজীবীকে গাড়িতে ১০ বারেরও বেশি গুলি করা হয়েছিল এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়েছিল।

আব্দুল রাজ্জাক এর ছেলে সিরাজ আহমেদ পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সিরাজ বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন ইমরান খানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করায় তার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমার বাবা ইমরান খানের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। আমি নিশ্চিত যে, এই কারণেই ইমরান খান এবং তার পিটিআই লোকেরা আমার বাবাকে হত্যা করেছে।

আব্দুল রাজ্জাক গত মে মাসে বেলুচিস্তান হাইকোর্টে ইমরান খানের বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল করেছিলেন। পাকিস্তানের সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদের অধীনে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিচার চেয়েছিলেন তিনি। যেটি রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগের সঙ্গে যুক্ত। রাজ্জাক যুক্তি দিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণের জন্য অনাস্থা প্রস্তাব এড়াতে গত বছরের এপ্রিলে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কারণে, ইমরানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের বিচার করা উচিত।