• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

অবশেষে এনসিপি ভাঙ্গনে সিলমোহর নির্বাচন কমিশনেই

মুম্বই, ১৫ সেপ্টেম্বর– অবশেষে এনসিপির ভাঙ্গন মেনে নিল নির্বাচন কমিশন। দুই শিবিরে বিভক্ত দল। আর একার অধিকার নেই শরদ পওয়ারের। মেনে নিল নির্বাচন কমিশন। তবে অজিত নাকি শরদ কোন শিবিরকে দলের নাম ও প্রতীক ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত ঘোষণা হবে আগামী মাসে। তবে এনসিপির প্রতীকের অধিকার শেষ পর্যন্ত কার হাতে থাকে, সেটা আগামী দিনে জাতীয়

মুম্বই, ১৫ সেপ্টেম্বর– অবশেষে এনসিপির ভাঙ্গন মেনে নিল নির্বাচন কমিশন। দুই শিবিরে বিভক্ত দল। আর একার অধিকার নেই শরদ পওয়ারের। মেনে নিল নির্বাচন কমিশন। তবে অজিত নাকি শরদ কোন শিবিরকে দলের নাম ও প্রতীক ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত ঘোষণা হবে আগামী মাসে।

তবে এনসিপির প্রতীকের অধিকার শেষ পর্যন্ত কার হাতে থাকে, সেটা আগামী দিনে জাতীয় রাজনীতিতে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ইতিমধ্যেই শিব সেনার উদ্ধব শিবির দলের প্রতীক হারিয়েছে। বিরোধী শিবিরের আরও এক দল যদি একইভাবে প্রতীক হারায়, সেটা বিরোধী জোটের জন্য ধাক্কা হতে পারে।

মাস দুয়েক আগে সদলবলে শরদ পওয়ারের এনসিপি থেকে বেরিয়ে ভাইপো অজিত পওয়ারের বিজেপির সঙ্গে নাম লেখানোতেই ভেঙে যায় এনসিপি। মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভায় যোগ দেন এনসিপির ৯ বিধায়ক। অজিত নিজে উপমুখ্যমন্ত্রী হন। ক্ষুব্ধ শরদ অজিত শিবিরের একাধিক নেতাকে বরখাস্ত করেন। কিন্তু অজিতকে বহিষ্কার বা বরখাস্ত কোনওটাই করেননি শরদ। সেসময়ই স্পষ্ট হয়ে যায়, এনসিপি দুই ভাগে ভেঙে যেতে চলেছে। যদিও শরদ পওয়ার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাতে কাজের কাজ হল না।

Advertisement

দল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর দলের প্রতীক ও নাম ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় এনসিপির অজিত শিবির। তাঁদের আবেদনের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিক ভাবে মেনে নিল এনসিপি এখন দুই গোষ্ঠীতে বিভক্ত। দলের নাম এবং ঘড়ি প্রতীক কার হাতে থাকবে, তা চূড়ান্ত করতে আগামী ৬ অক্টোবর বৈঠক ডেকেছে কমিশন। বৈঠকে ডাকা হয়েছে দলের যুযুধান দুই গোষ্ঠীকেই। ওই দিন আলাদা আলাদা শুনানিতে দুই পক্ষের সাংগঠনিক শক্তিই খতিয়ে দেখবে কমিশন।

Advertisement

Advertisement