তিনি আরো বলেন সংবাদ মাধমে সাক্ষাৎকার তো আমি নিজের ইচ্ছেতে দিয়েছিলাম। অন্য কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তো নয়।এই প্রচার যে কতটা উদ্ভট, তা একটু ভেবে দেখলে সহজেই বোঝা যায়। সংবাদমাধ্যমকে আমি বিশেষ গুরুত্ব এবং মর্যাদা দিয়ে থাকি। কারণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখা অতি জরুরি কাজ। তাই আমি এই ধরনের আজগুবি এবং মিথ্যে প্রচারের বিরোধিতা করছি।“
এই ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কেই যে অপমান করা হচ্ছে, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। কারণ হিমবাহ সমান নিয়োগে দুর্নীতিকে অক্লান্ত পরিশ্রমে তিনি বঙ্গ সমাজের সামনে এনেছেন, যাতে যোগ্যরা চাকরি পান এবং শাস্তি পান চোরেরা। তাই তিনি ফাঁদে পড়বেন বা কেউ চক্রান্ত করে তাঁকে ফাঁদে ফেলবেন, এটা বলে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কেই শুধু নয়, বৃহত্তর ভাবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে এত মানুষের সম্মিলিত লড়াইকেই খাটো করা হচ্ছে। অত্যন্ত সচেতন ভাবে, স্বেচ্ছায় সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



