• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

বলিপাড়ায় নতুন গুঞ্জন! অর্জুনকে ছেড়ে প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে মালাইকা, কিসের ইঙ্গিত?

ছেলেকেও সঙ্গ দিলেন দুজনে স্টেটসম্যান ওয়েব ডেস্ক: মালাইকা অরোরা এবং অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক নাকি তিক্ততায় পৌঁছেছে। দুজনের মধ্যে ছাড়াছাড়িও নাকি শুধু সময়ের অপেক্ষা। সম্প্রতি প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে নিজস্বী নিয়ে সেই জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকের মনে প্রশ্ন, তাহলে কি পুরনো সম্পর্ক আবার জোড়া লাগতে পারে? এই নিয়ে নেটপাড়ার সদস্যরা পক্ষে বিপক্ষে নানারকম মন্তব্য করেছেন।

ছেলেকেও সঙ্গ দিলেন দুজনে

স্টেটসম্যান ওয়েব ডেস্ক: মালাইকা অরোরা এবং অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক নাকি তিক্ততায় পৌঁছেছে। দুজনের মধ্যে ছাড়াছাড়িও নাকি শুধু সময়ের অপেক্ষা। সম্প্রতি প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে নিজস্বী নিয়ে সেই জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকের মনে প্রশ্ন, তাহলে কি পুরনো সম্পর্ক আবার জোড়া লাগতে পারে? এই নিয়ে নেটপাড়ার সদস্যরা পক্ষে বিপক্ষে নানারকম মন্তব্য করেছেন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সেই জল্পনা আরও উস্কে দিয়েছে। তবে একটি সাক্ষাৎকারে মালাইকা শোনালেন অন্যকথা। তাঁদের এই সম্পর্কের নতুন সমীকরণের কেন্দ্রে রয়েছে ছেলে আরহান।

Advertisement

সম্প্রতি ছেলেকে নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা। আরবাজ খানের সঙ্গে ডিভোর্সের পর প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁদের মধ্যে ছেলেকে মানুষ করা নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু গত কয়েক বছরে তাঁরা বুঝে গিয়েছেন, কতটা কী করলে এই কাজ ভালোভাবে করা যাবে। হ্যালো ম্যাগাজিনকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে ডিভোর্সের পর ছেলেকে মানুষ করা নিয়ে কথা বলেছেন মালাইকা। তিনি জানান, শুরুর দিকে বিষয়টা একটু ট্রিকি ছিল, যত দিন গেছে আমি আর আরবাজ ওকে ভালোভাবে মানুষ করার পথ খুঁজে পেয়েছি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, সব খারাপের মধ্যেও আমরা দুজনে বিষয়টাকে খুব ভালো করে ব্যালান্স করেছি। যদিও প্রথমদিকে বিষয়টা বেশ ট্রিকি ছিল। আমরা দুজনেই জানতাম যে, সব কিছুর পরেও দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যেকার কোনওকিছু যেন একটা বাচ্চার উপর এসে না পরে।

ছেলে আরহানকে মূল্যবোধ নিয়ে শিক্ষা দিয়েছেন মালাইকা। তিনি বলেন, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমি চাই আরহান সকলকে সম্মান করুক। আমরা দুজনেই ওকে বলি যে, ওকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। যদিও আমরা দুজনেই ওর পাশে সবসময় আছি। মানসিকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে যেন ওকে কারওর উপর ভরসা না করতে হয়।

Advertisement