রাজ্যে চলছে এসআইআর। বাড়ি বাড়ি এনুমারেশন ফর্ম নিয়ে যাচ্ছেন বিএলও-রা। ২টি করে ফর্ম দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। ফর্ম পূরণের পর একটি নিজের কাছে রাখবেন এবং অন্যটি বিএলও-কে দিয়ে দিতে হবে। প্রতিটি ভোটারের নাম, কিউআর কোড, ছবি, এপিক নম্বর দিয়ে ফর্ম ছাপা হয়েছে। তাই একটি ফর্ম যদি নষ্ট হয় তাহলে বিকল্প কোনও পথ খোলা নেই। নতুন ফর্ম আর পাওয়া যাবে না। ফর্ম পূরণের সময় যদি কোনও ভুলভ্রান্তি হয় তাহলে কী করতে হবে, কী বলেছে নির্বাচন কমিশন, জেনে নিন।
কোনও তথ্য ভুল লেখা হলে সেখানে পেন থ্রু করে পাশে সঠিক তথ্য লিখে দেবেন। নতুনভাবে তথ্য লেখার পর সেখানে নিজের সই অবশ্যই করতে হবে। বাংলায় প্রায় সাড়ে ৭ কোটি ভোটার রয়েছে। ফলে প্রত্যেক ভোটারের জন্য বিকল্প ফর্ম বের করা নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সহজ নয়। এই সুযোগ পাওয়া যাবে না বলেই জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন পরামর্শ দিয়েছে, যে ফর্মটিতে একটু বেশি কাটাকুটি হবে সেটি ভোটার নিজের কাছে রাখবেন। যেটিতে তুলনামূলক ভাবে কম কাটাকাটি হয়েছে তা বিএলও-কে দিয়ে দেবেন।
Advertisement
বাড়ি বাড়ি গিয়ে এনুমারেশন ফর্ম পূরণের পাশাপাশি চালু হয়েছে অনলাইন ফর্ম পূরণও। ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে ফর্ম পূরণের কাজ। ৯ ডিসেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই তালিকায় নাম না থাকলে বা তালিকা নিয়ে কোনও অভিযোগ থাকলে তা শুনবে নির্বাচন কমিশন। ৯ ডিসেম্বর থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত অভিযোগ জানানো যাবে। এর পর ৯ ডিসেম্বর থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে শুনানি। ৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ।
Advertisement
Advertisement



