• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

অভিষেকের নির্দেশে অসুস্থ হাজি নূরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ পার্থর

নিজস্ব প্রতিনিধি, দিল্লি, ২৬ জুন: অসুস্থ বসিরহাটের নবনির্বাচিত তৃণমূল সাংসদ হাজি নুরুল ইসলাম। অসুস্থতার জেরে তাঁর সাংসদ পদের শপথগ্রহণও বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি দিল্লির এইমস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের নির্দেশে হাজি নূরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হাসপাতালেই হাজির হলেন ব্যারাকপুরের নবনির্বাচিত তৃণমূল সাংসদ পার্থ ভৌমিক। সূত্রের খবর, হাজি নূরুলের ‘কলার

নিজস্ব প্রতিনিধি, দিল্লি, ২৬ জুন: অসুস্থ বসিরহাটের নবনির্বাচিত তৃণমূল সাংসদ হাজি নুরুল ইসলাম। অসুস্থতার জেরে তাঁর সাংসদ পদের শপথগ্রহণও বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি দিল্লির এইমস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের নির্দেশে হাজি নূরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হাসপাতালেই হাজির হলেন ব্যারাকপুরের নবনির্বাচিত তৃণমূল সাংসদ পার্থ ভৌমিক।

সূত্রের খবর, হাজি নূরুলের ‘কলার বোন’-এ আঘাত লেগেছে। একটি ছোট অস্ত্রোপচার হবে তাঁর। সে বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে এবং বসিরহাটের সাংসদের শারীরিক পরিস্থিতি জানতেই অভিষেকের নির্দেশ মতো হাসপাতালে উপস্থিত হয়েছিলেন পার্থ। হাসপাতালে পৌঁছে তিনি প্রথমেই সৌজন্য বিনিময় করেন হাজি নূরুলের সঙ্গে। তারপরই তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। হাজি নূরুলের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গেও এদিন দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন বারাকপুরের সাংসদ। এদিন পার্থ ভৌমিকের সঙ্গে ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী তথা দাপুটে তৃণমূল নেতা দেবব্রত পাল এবং বাদল মিত্র।

Advertisement

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, নবনির্বাচিত সাংসদগণের শপথগ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে সোমবার থেকে। মঙ্গলে অভিষেক সহ ২৬ জন তৃণমূল সাংসদরা শপথগ্রহণ করেন সংসদে। তবে তৃণমূলের তিন সাংসদ এদিন অনুপস্থিত ছিলেন। সেই তালিকায় রয়েছেন বসিরহাটের সাংসদ হাজি নূরুল ইসলাম, ঘাটালের সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব এবং আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা। শপথগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ না হলে সাংসদ হিসেবে কোনও কার্যের আনুষ্ঠানিক সূচনা করতে পারবেন না নবনির্বাচিত সাংসদ। এই পরিস্থিতিতে হাজি নূরুল যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে শপথগ্রহণ করতে পারেন, সেই বিষয়েই চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন পার্থ। অভিষেকের স্পষ্ট নির্দেশ, যেকোনও পরিস্থিতিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।

Advertisement

অভিষেকের ভাষায়, “জনসাধারণ নিজ সুসময়ে তৃণমূল নেতৃত্বদের না পেলেও, দুঃসময়ে অবশ্যই পাবেন।” সুতরাং অভিষেকের এই নীতি নিজের দলীয় নেতৃত্বদের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য। মঙ্গলে নিজে শপথগ্রহণ পর্ব শেষ করেই হাসপাতালে ছুটে যান পার্থ। খতিয়ে দেখেন সহকর্মী তথা সহযোদ্ধার শারীরিক পরিস্থিতি।

Advertisement