ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ খোদ জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। ভারতীয় সেনায় একটি বড়সড় চক্র কাজ করছে। চক্রের কাজ হল, নাগরিকত্ব-সহ যাবতীয় নথি জাল করে পাকিস্তানি নাগরিকদের ভারতীয় সেনায় নিয়োগ পাইয়ে দেওয়া। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ২০২৩ সালে প্রথমে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই মামলার তদন্তে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। ঘুষ নিয়ে মামলা লঘু করার মতো চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠছে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। আবেদনকারীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে যাবতীয় নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
মঙ্গলবার বিচারপতি ঘোষের এজলাসে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে মামলাকারী বিষ্ণু চৌধুরি নামে অভিযোগকারী জানান, ‘সিবিআই তদন্তকারী দলের ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক ইমরান এই মামলায় মূল অভিযুক্ত মহেশ চৌধুরীর কাছ থেকে তিন লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়ে মামলাটি খাটো করে দেখাতে চাইছেন।’
Advertisement
এই মহেশ চৌধুরীই ভুয়া ডোমিসাইল সার্টিফিকেট তৈরি করে ভারতীয় সেনায় পাক গুপ্তচর নিয়োগ করতেন বলে অভিযোগ বিষ্ণুর। এজলাসে মামলাকারীর আরও অভিযোগ, এই চক্রের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলায় তাঁকে প্রতিনিয়ত প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। যে কোনও দিন তিনি খুন হয়ে যেতে পারেন।
Advertisement
Advertisement



