বিশ্বে কোভিড পজিটিভ প্রায় ৫২ লক্ষ, রাশিয়া এবং ব্রাজিলে ক্রমশ বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা

প্রতিকি ছবি (File Photo: IANS)

বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ লাখ পেরলো। ইতিমধ্যেই সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫০,০৮,৩৯১ জন। কোভিড ১৯ সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৩,২৫,৩২৫ জনের। আর সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে ১,৯৭,৪৯৭ জন।

রাশিয়া এবং ব্রাজিরে ক্রমবর্ধমান কোভিড পরিসংখ্যান চিন্তায় ফেলেছে বিশেষজ্ঞদের। উদ্বিগ্ন নির্দিষ্ট দুই দেশের প্রশাসনও। করোনা আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। সেখানে ৩ লাখ পেরিয়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। রাশিয়ায় কোভিড ১৯ সংক্রমণের শিকার হয়েছেন ৩,০৮,৭০৫ জন। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৮,৭৬৪ জন। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ২,৯৭২ জনের। নতুন করে কোভিড ১৯ সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ১৩৫ জনের। আর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৮৫,৩৯২ জন।

করোনা আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে বিশ্বের কোভিড পরিসংখ্যানে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ব্রাজিল। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা মোট ২,৭১,৮৮৫। মৃত্যু হয়েছে ১৭,৯৮৩ জনের। আর সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১,০৬,৭৯৪ জন।


এখনও পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই করোনা আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা সর্বাধিক। মার্কিন মুলুকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা মোট ১৫,৭১,১৩১। কোভিড ১৯ সংক্রমণে আমেরিকায় মৃত্যু হয়েছে ৯৩,৫৫৮ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৫৪৮ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২৫ জনের। আমেরিকায় সংক্রমণ সারিয়ে এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩,৬১,২২৭ জন।

ইউরোপের পাঁচটি দেশ স্পেন, ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানিতেও ক্রমাগত বাড়ছে করোনা আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা। আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি স্পেনে। এখানে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ২,৭৮,৮০৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৭,৭৭৮ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১,৯৬,৯৫৮ জন।

ব্রিটেনে আক্রান্তের সংখ্যা ২,৪৮,৮১৮। মৃত্যু হয়েছে ৩৫,৩৪১। ইউরোপীয় দেশগুলির মধ্যে কোভিড ১৯ সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ব্রিটেনেই৷

ইতালিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,২৬,৬৯৯। মৃত্যু হয়েছে ৩২,১৬৯ জনের। সুস্থ হয়েছেন ১,২৯,৪০১ জন।

ফ্রান্সে করোনা আত্রান্তের সংখ্যা ১,৮০,৮০৯। মৃত্যু হয়েছে ২৮,০২২ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৬২,৫৬৩ জন।

জার্মানিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১,৭৭,৮৪২। মৃত্যু হয়েছে ৮,১৯৩ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ১৫ জন। আর জার্মানিতে সুস্থ হয়েছেন ১,৫৬,৯০০ জন।