রাজ্যের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী এক সময়ের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এখন বন্দী জীবন যাপন করছেন। একই পরিণতি হয়েছে তাঁর মডেল-বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের।
এই দুটি কেন্দ্রীয় সংস্থা এখন এই বাংলায় যাদের জেরা , গৃহে তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন , মাসের পর মাস , তা কি আবহমান কাল চলবে?
একাধিক জায়গা থেকে খুন ও ধর্ষণের অভিযোগ উঠে এসেছিল। নুতন করে ৩ টি গুরুতর অভিযোগ এসেছে , যার তদন্তের অভিমুখ জানতে হাইকোর্টের দারস্থ হলো সিবিআই।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসেও তল্লাশি চালানো হয়। এদিন কলকাতার মোট ৬ টি জায়গায় অভিযান চলেছে। যেখানে দলে ছিলেন ৫০-৬০ জন সিবিআই অফিসার।
সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এছাড়াও গ্রুপ ডি মামলায় অপর এক মামলাকারী হলেন সন্দীপ কুমার প্রসাদ।
গত ২২ জুন সিবিআই আধিকারিকদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আমতলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দফতরের কেয়ারটেকার হাইবার আখান।
সিবিআই কে না জানিয়ে দুজন নাবালক অভিযুক্তদের জামিন হয় নিম্ন আদালতে। তাদের মধ্যে একজনের নাম মৃত্যুকালীন জবানবন্দি তে রয়েছে। তাও কিভাবে জামিন মঞ্জুর করল?
সিপ্পির মা দীপেন্দ্র কট্টর সিধু সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকদের কাছে বার বার দাবি করেছিলেন, কল্যাণী সিং খুনের রাতে তাঁর ছেলেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল।
কয়লাপাচার কাণ্ডে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শান্তিনিকেতন বাড়িতে যায় সিবিআই।
গরুপাচার কাণ্ডে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর অনুব্রত দেহরক্ষী সায়গল মণ্ডলের হোসেনকে গ্রেপ্তার করল সিবিআই। শুক্রবার তাঁকে তোলা হবে আসানসোলের সিবিআই আদালতে।