প্রায় ৫ মাস হতে চলেছি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের। বিশ্বের নানা মদদে রাশিয়াকে প্রতিহত করে চলেছে ইউক্রেন। কিছুতেই পড়শি দেশটিকে বাগে আনতে পারছে না রুশ সেনা।
আমেরিকার ক্যাটসা আইন,যদি কোনও দেশ রাশিয়া থেকে নিরাপত্তা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র কেনে, তাহলে সেই দেশে নিষেধাজ্ঞা চাপানো হবে।ভারতের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড়।
ইউক্রেনে প্রথম পর্যায়ের সামরিক অভিযান সমাপ্ত জানাল রাশিয়া।শুক্রবার, যুদ্ধের ৩০ তম দিনে রুশ সেনা জানিয়েছে, প্রথম দফায় অভিযানে তাদের লক্ষ্যপূরণ হয়েছে।
কিয়েভের হাতে আরও অস্ত্র তুলে দেবে আমেরিকা। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা বাড়িয়ে পালটা মার্কিন অস্ত্রবোঝাই গাড়িতে হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে রাশিয়া।
মুখ খুললেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওয় পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দিলেন, তিনি লুকিয়ে নেই। কিয়েভেই রয়েছেন।
কথার মাধ্যমেই সমাধানের পথ বেছে নিল দু দেশ,অস্ত্র ছোঁড়াছুঁড়ি করে নয়। অবশেষে রাশিয়ার আহ্বান মেনে তাদেরই প্রস্তাবিত জায়গায় আলোচনায় বসতে রাজি হল ইউক্রেন।
বাইডেন জানিয়েছেন, যদি পুতিন ইউক্রেনের পরে কোনও ন্যাটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশে ঢুকে পড়ে তাহলে তাঁদের জবাব দেবে ওয়াশিংটন। ক্রমশই ঘোরালো হচ্ছে পরিস্থিতি।
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, আমেরিকা এভাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভারতকে পাশে চাওয়ায় ভারত সরকার উভয় সংকটে পড়ে যেতে পারে।
রুশ চক্রব্যূহে ইউক্রেন তিনদিক থেকে ঘিরে হামলা চালাচ্ছে পুতিন বাহিনী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনী একই কায়দায় হামলা চালিয়েছিল মস্কোয়।
ভারতীয় সময় বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই পুরোদস্তুর যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে ইউক্রেনের সেনাকে অস্ত্র ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন।